বিদ্রোহের ঘটনায় ১৩ রাইফেলস ব্যাটালিয়নের ৬২৩ সদস্যের মধ্যে বিরুদ্ধে মামলার রায় দেওয়া চলছে।
শনিবার দুপুরে মধ্যাহ্ন বিরতির আগ পর্যন্ত বিশেষ আদালতের প্রধান বিজিবির উপমহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আবু সায়ীদ খান ৩২৪ আসামির রায় দেওয়া শেষ করেছেন।
৩২৪ জওয়ানের মধ্যে একজন খালাস পেয়েছেন। বাকিদের বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়েছে।
বিরতির পর বাকিদের রায় পড়া শুরু করছেন বিচারক।
২০০৯ সালে পিলখানার দরবার হলে যিনি বিদ্রোহের সূত্রপাত ঘটিয়েছিলেন, সেই মইন এই ১৩ ব্যাটালিয়নের সদস্য। রক্তাক্ত বিদ্রোহের পর অবশ্য সীমান্ত রক্ষা বাহিনীর নাম পরিবর্তিত হয়ে বিজিবি হয়েছে।
তৎকালীন ১৩ রাইফেলস ব্যাটালিয়নের সুবেদার মো. ফরিদ উদ্দিন আহমেদ ২০১০ সালের ১৫ এপ্রিল পিলখানায় স্থাপিত বিশেষ আদালতে ৬২৩ সদস্যের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেন। ওই দিনই আদালত তা আমলে নেয়।
এই মামলার দুই আসামি কারাগারে থাকা অবস্থায় মারা যান।
৬২৩ জনের মধ্যে ২৯৩ জনের বিরুদ্ধে পিলখানায় হত্যাকাণ্ডের মামলার বিচার চলছে।
২০০৯ সালের ২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৩ জন নিহত হন।