বার্তা ৭১ ডট কমঃ আর তিনি লিঙ্গ নির্ধারণের পরীক্ষা দেবেন না বলে বুধবার জানিয়ে দিলেন সোনাজয়ী ‘সোনার মেয়ে অ্যাথলিট পিঙ্কি প্রামাণিক।
এ দিন সকালে দমদম সেন্ট্রাল জেল থেকে ছাড়া পান তিনি। পরে তেঘরিয়ায় নিজের ফ্ল্যাটে বসে পিঙ্কি সাংবাদিকদের বলেন, “বারবার পরীক্ষা দিতে যাব কেন? আমি আর কোনও ধরনের পরীক্ষা দেব না। আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় আমাকে অনেক বার এই পরীক্ষা দিতে হয়েছে। প্রয়োজনে সেই পরীক্ষার রিপোর্ট দেখাব।”
পিঙ্কির অভিযোগ পুলিশের প্রতি। আর আস্থা বিচারব্যবস্থায়। তিনি অভিযোগ করেন, ঘুমের ওষুধ খাইয়ে বেহুঁশ করে তাঁর লিঙ্গ নির্ধারণের পরীক্ষা হয়। এবং সেটা জোর করে। তেঘরিয়ার এক নার্সিংহোমে এই পরীক্ষা হয় বলে পিঙ্কির অভিযোগ। তিনি দাবি করেন, “আমাকে ঘুমের ওষুধ দিয়ে ওই পরীক্ষা করা হয়। পরে হুঁস ফিরতে দেখি, আমার দু’হাত বাঁধা। তখন ওখানে অনামিকা এবং পুলিশও ছিল।” আদালতের নির্দেশ ছাড়া কী করে পুলিশ ওই পরীক্ষা করালো তা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছেন পিঙ্কির আইনজীবীরা।
নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষ অবশ্য পিঙ্কির অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তাঁদের বক্তব্য, অসুস্থ অবস্থায় পিঙ্কিকে সেখানে আনা হয়। তাঁর শারীরিক পরীক্ষা করে পরের দিন সকালে ছেড়েও দেওয়া হয়। সল্টলেকের পুলিশ কমিশনার রাজীব কুমারও বলেন, “ওই রাতে পিঙ্কি জেরার সময়ে অসুস্থ হয়ে পড়ায় প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য তাঁকে নার্সিংহোমে ভর্তি করানো হয়। তাঁর কোনও লিঙ্গ পরীক্ষা হয়নি।” একই সঙ্গে জানান, পিঙ্কি যদি