কলাবাগান থানা ছাত্রলীগ এখন নিজ সম্পত্তি হয়ে আছে কলাবাগান থানা ছাত্রলীগের কর্মীদের কাছে।যার যে পোষ্ট ইচ্ছে সেই পোষ্ট এখন নিজেদের ব্যানারে দিয়ে নিজেদের প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে।জানা যায়,কলাবাগান থানা ছাত্রলীগের পূর্ণাঙ্গ কমিটি এখনও হয়নি তবুও নিজেদের মত পোষ্ট বসিয়ে জাতীয় শোক দিবসের ব্যানার নিজ ইচ্ছে মত করছে।২০১১ সালে ৩০শে জুলাই সম্মেলনের মাধ্যমে কলাবাগান থানা ছাত্রলীগের কমিটি সুপার সিক্স অর্থাৎ ছয় সদস্য বিশিষ্ট দেয়া হয়,এদের মধ্যে সভাপতি মেহেদি হাসান ফারুক,সিনিয়র সহ সভাপতি মুজিবুল হক বাবলু,সহ সভাপতি আরিফুর রহমান ভূইয়া বাপ্পি,সাধারন সম্পাদক আবু বক্কর সিদ্দিক রুবেল,যুগ্ম সাধারন সম্পাদক হাসিব উদ্দিন রসি ও সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাসুম পদে রয়েছেন।কিন্তু বিভিন্ন জায়গায় বিভিন্ন পদ বসিয়ে ব্যানার দেখা যায় যে গুলো সম্পূর্ণ ভূয়া।এই ব্যাপারে কলাবাগান থানা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক জানায় সে এই ব্যাপারে কিছু জানে না,যারা ব্যানার করেছে তারা তার কর্মী নয়।সভাপতি জানায় যারা ব্যানার করেছে তারা স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতার ছেলে তাই বলার কিছু নেই।সৌমিক রহমান সৌমিক নামক এক ব্যানারে যুগ্ম সাধারন সম্পাদক পদ লাগানো হয়েছে কিন্তু কলাবাগান থানা ছাত্রলীগের একমাত্র যুগ্ম সাধারন সম্পাদক হচ্ছেন হাসিব উদ্দিন রসি।
আরোও একটা যুগ্ম সাধারন সম্পাদক পদের ব্যানার দেখা যায় আশরাফ ইমরানের ব্যানারে যেটাও বানোয়াট পদ।আশরাফ ইমরানের মোবাইল ফোন করা হলে তিনি রিসিভ করেন নি।
এরপর সাংগঠনিক সম্পাদক পদ বসিয়ে ব্যানার করেছেন আরেক কর্মী এমাদুল হক সাদ্দাম।এমাদুল হক সাদ্দামকে এই ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করলে তিনি জানান অন্য সবাই পদ বসিয়ে ব্যানার করেছে তাই আমিও করেছি।জানা যায়,এমাদুল হক সাদ্দাম ধানমন্ডি থানা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক নজরুল ইসলাম বাবুলের ভাতিজা। কলাবাগান থানা ছাত্রলীগের প্রকৃত সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাসুম ।