মেলাকে কেন্দ্র করে চাঁদাবাজি হয়নি দাবি করে জি এম কাদের বলেন, চাঁদাবাজি বিষয়ে অভিযোগ আসার পরপরই আমরা কঠোরভাবে তা দমনের উদ্যোগ নিয়েছি। এখন কোনো চাঁদাবাজি নেই। বাণিজ্য মেলার স্থায়ী জায়গার বিষয়ে তিনি বলেন, এজন্য সরকারের কাছে আবেদন করা হয়েছে। সরকার পূর্বাচলে একটি জায়গা দিলেও তার আয়তন কম। ছোট হওয়ায় আমরা তা গ্রহণ করিনি। সরকার নতুন করে জায়গা দিলে কাজ শুরু করা হবে। এছাড়া এবারের মেলায় নিরাপত্তা ব্যবস্থাও জোরদার করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন মন্ত্রী। তিনি জানান, মেলা মাঠে ৮০টি সিসি ক্যামেরা থাকবে। এছাড়া আগের মতো সার্বক্ষণিক আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও থাকবে। মাসব্যাপী এই মেলায় ৫১৬টি প্যাভিলিয়ন ও স্টল থাকছে। বিশ্বের ১২টি দেশ থেকে ৩৩টি প্রতিষ্ঠান মেলায় অংশ নিচ্ছে বলে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরো জানিয়েছে।