একটু ভেবে দেখেন, ৩,০০,০০০ গ্রাহক এর ক্লিক টু আর্ন থেকে প্রতি মাসে আয় ৯০,০০,০০০ ডলার… বা ৯ মিলিয়ন ডলার। ডুল্যান্সার এর লিংকগুলতে যে পরিমান অ্যাড দেওয়া আছে, তা থেকে কি ডুল্যান্সার প্রতি মাসে ৯০,০০,০০০ ডলার আয় করতে পারে…??? এটা খুব সহজেই অনুমেয়। কিভাবে ডুল্যান্সার প্রতি মাসে এত টাকা গ্রাহকদের দেবে…???
কিছু ঘটে যাওয়া ঘটনার দিকে ফিরে যাই…
১৭ ফেব্রুয়ারি ২০১২… সারা বাংলাদেশ সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখে ডুলান্সার এর ওয়েবসাইট পুরাপুরি চেঞ্জ। ঘটনা কি…??? সারাদিন শেষে শুনি ক্লিক টু আর্ন এর মেয়াদ ৬ মাস। আইডির মেয়াদ ১ বছর। তার মানে প্রত্যেক গ্রাহক থেকে প্রতি বছরে ৫০+৫০+৩০=১৩০ ডলার বাড়তি আয় করার নতুন ফাঁদ তৈরি করল। সারা বাংলাদেশ যখন বিক্ষোভে ফেটে পড়লো, তখন নিয়ম করল ক্লিক টু আর্ন ৭০ ডলার, মেয়াদ ১ বছর। যদিও সেই বাটপারি নিয়ম খুব বেশি দিন টিকেনি…।
১০ মার্চ ২০১২… সারা বাংলাদেশ সকালে ঘুম থেকে উঠে দেখে তাদের স্বপ্নের ক্লিক টু আর্ন পেজ এ সাবস্ক্রিপশনের জন্য ৭০ ডলার চাচ্ছে…। ঘটনা কি…??? সব ক্লিক টু আর্ন, ফোরাম পোস্টিং হয়ে গেছে…। যদিও আগে এরকম কিছুই বলা হয়নি। বাঙ্গালী রে বানর বানাইয়া ফোরাম পোস্টিং নামক মুলা ঝুলাইয়া দিয়া বলল, পোস্ট কর আর দৈনিক ৫ ডলার আয় কর…। আমরাও আম-বাঙ্গালী মুলা দেইখা সব ভুইলা লাইগা গেলাম পোস্টিং এর কাজে…। ভাঙ্গাচোরা সার্ভার এর সাথে চলল ১ মাসের রক্তক্ষয়ী যুদ্ধ। একটা পয়সা আয় করতে পারলনা কেউ…। খুব সহজেই বোঝা যায়, ক্লিক টু আর্ন এর টাকা গ্রাহকদের দিতে না পেরে ফোরাম পোস্টিং নামক ইস্যু তৈরি করে ১ মাস কাজ বন্ধ রাখল…।
এখন আবার গ্রাহকরা যাতে ক্লিক থেকে বেশি আয় না করতে পারে, সে জন্য সার্ভার এর ব্যান্ডউইথ কমিয়ে দিয়ে দিল ক্লিক টু আর্ন এর বাঁশ। একদিন-ও ১০০ ক্লিক পুরন করার মত ধৈর্য থাকেনা। ইস্যু কি? অটোক্লিকার…!!! এই অটোক্লিকার যদি ডুল্যান্সার এর তৈরি না হয়ে থাকে, এবং ডুল্যান্সার যদি সত্যি চাইত গ্রাহকরা ক্লিক থেকে আয় করুক, তবে এতদিনেও কেন অটোক্লিকার বন্ধ করার কোনও উদ্যোগ গ্রহন করলোনা…???
গ্রাহকদের পরিশ্রমের টাকা দিতে ব্যর্থ হয়ে শেষ পর্যন্ত দিল অফিস পেমেন্ট বন্ধ করে। ইস্যু কি…? গেটওয়ে সিস্টেম…। গেটওয়ে সিস্টেম চালু করার জন্য অফিস পেমেন্ট বন্ধ করার কোনও যৌক্তিকতা নেই…। যদি ডুল্যান্সারের টাকা দেওয়ার সামর্থ্য থাকতো, তাহলে অবশ্যই অফিস পেমেন্ট চালু রেখেই গেটওয়ের কাজ করত।
কোম্পানি যদি স্বচ্ছ থাকতো, তাহলে পৃথিবীতে এত নামকরা e-wallet সার্ভিস থাকতে prowebpay কেন গ্রহন করল…??? আর prowebpay যদি এতই ভালো হতো, তাহলে ডলার ট্রান্সফার করতে এত জটিলতা হবে কেন…???
আর এখন কি করলো, শেষে বাচার একটা পথ বের করলো… সব গ্রাহকদের প্রতি ৩ মাসে ১০০ ডলারের ডিরেকট রেফার করতে হবে…। অর্থাৎ ৩ মাসে আয় হবে ৯০ ডলার আর রেফার করতে হবে ১০০ ডলার। আর না করতে পারলে, আল্লাহর ওয়াস্তে খালাস…!!! এখন আবার শুনি প্রতি ৬ মাসে ১০০ ডলারের ডিরেক্ট রেফারেন্স দিতে হবে। তো… কৈ মাছ থেকে যদি তেল পাওয়া যায়, তাহলে মাছ ভাজার জন্য আর তেল কিনতে হবে কেন…???
এইসব ঘটনা থেকে কি এটা স্পষ্ট নয় যে, ডুল্যান্সার এখন ক্লিক টু আর্ন থেকে আয় করা টাকা দিতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়ে পড়েছে…??? এভাবে আর কয়দিন…???
dolancer amk pothe boshaise. I hate dolancer…..and i wish all the managemebtn member of dolancer will fall down very soon.
foul holo dolancer taka debaer onik talbahana suru korsa dolancer.
Foul holi dolancer taka deber onik talbahana suru korsa dolancer But houy..???.
dolansar baje compani kokhon ki bole tader kothar kono dam nai
Alright alhrigt alright that’s exactly what I needed!
dolancer amader sate je potarona korece tar upojuktto bichar chai ,se jonno amader sobai k sochcher hote hobe.
ami dolancer ar md k dora sasti dabi korci and vobissota jata a dhoronar vua kompani na asta para tar jonno sorkar k onurodh janachi. and jara taka invest koraca tadar taka farotar babosta korar anurodh korci.